নীরু এবং আমার গল্প
নীরুর তেইশতম জন্মদিন পর্যন্ত আমি আর নীরু
একসঙ্গে কেক কেটেছিলাম,
ওই শেষবার; কাঞ্চনজঙ্গার নির্জন নিচে
একটা দক্ষিণমুখী হোটেলে মেঘ ছিলো,
দরজাটা খোলা রেখেই আমাদের শরীর
উপভোগ করেছিল ওই শিরশিরে বিকেল।
ওর উনিশতম জন্মদিন থেকে আমাদের
এই রকম একসঙ্গে কেক কাটা শুরু,
সেই বার কাঞ্চনজঙ্গার নিচে গিয়ে শেষ!
জানতাম এই রকমই হবে, মিল হচ্ছিলো না।
দেশে ফিরে লাইব্রেরি সাইন্সের একটা
স্কলারশিপ জোগাড় করেছিল ও,
একসঙ্গে কেক কেটেছিলাম,
ওই শেষবার; কাঞ্চনজঙ্গার নির্জন নিচে
একটা দক্ষিণমুখী হোটেলে মেঘ ছিলো,
দরজাটা খোলা রেখেই আমাদের শরীর
উপভোগ করেছিল ওই শিরশিরে বিকেল।
ওর উনিশতম জন্মদিন থেকে আমাদের
এই রকম একসঙ্গে কেক কাটা শুরু,
সেই বার কাঞ্চনজঙ্গার নিচে গিয়ে শেষ!
জানতাম এই রকমই হবে, মিল হচ্ছিলো না।
দেশে ফিরে লাইব্রেরি সাইন্সের একটা
স্কলারশিপ জোগাড় করেছিল ও,
তারপর কখন জানি মেলবোর্ন চলে গেলো…
নীরুর সাথে আমার আর দেখা হয়নি!
ফরেন অ্যাফেয়ার্সের চাকরিটা নিয়ে আমিও
এদেশ-ওদেশ করছিলাম বছর বছর...
অনেক বছর পর নীরুর চৌত্রিশতম জন্মদিনে
আমরা আবার একসঙ্গে কেক কেটেছিলাম!
অপালা আর আমার মেয়েটা
বড় হয়ে গেছে ততোদিনে, নীরুর দুটো...
এই মাসে আমি অস্ট্রেলিয়া ছাড়ছি…
জার্মান-বাংলাদেশ হাইকমিশনে চলে যাবো;
মেয়েটার জন্য অপালা নড়তে পারছে না
এই সেশনটা মা-মেয়ে নীরুদের পাশেই কাটিয়ে দিক।
সাতাশ নভেম্বর, নীরুর পঁয়ত্রিশতম জন্মদিন।
কবিতা / নীরু এবং আমার গল্প।
নীরুর সাথে আমার আর দেখা হয়নি!
ফরেন অ্যাফেয়ার্সের চাকরিটা নিয়ে আমিও
এদেশ-ওদেশ করছিলাম বছর বছর...
অনেক বছর পর নীরুর চৌত্রিশতম জন্মদিনে
আমরা আবার একসঙ্গে কেক কেটেছিলাম!
অপালা আর আমার মেয়েটা
বড় হয়ে গেছে ততোদিনে, নীরুর দুটো...
এই মাসে আমি অস্ট্রেলিয়া ছাড়ছি…
জার্মান-বাংলাদেশ হাইকমিশনে চলে যাবো;
মেয়েটার জন্য অপালা নড়তে পারছে না
এই সেশনটা মা-মেয়ে নীরুদের পাশেই কাটিয়ে দিক।
সাতাশ নভেম্বর, নীরুর পঁয়ত্রিশতম জন্মদিন।
কবিতা / নীরু এবং আমার গল্প।
১২ নভেম্বর, ১৫। রাত ৪.৪০ টা।
খুলশি, চট্টগ্রাম।

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন